সামরিক বাহিনীর আর্মড ফোরসেস ডে পার্টিতে , বিশ্বের যে আটটি দেশ লজ্জা জনক ভাবে উপস্থিত ছিল, বাংলাদেশ তার মধ্যে একটি।
বিশ্বের জন্যে লজ্জা এই দেশ গুলো হচ্ছে,
রাশিয়া, চায়না, ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, লাওস, থাইল্যান্ড এবং সকল দেশের রানী বাংলাদেশ।
এই দেশ গুলোর মধ্যে পাকিস্তান এবং ভারত বাদে কোন দেশেই নিয়মতান্ত্রিক নির্বাচিত সরকার নেই।
নাগরিক উপরে গনহত্যার রাতে, সামরিক বাহিনীর ভোজের রাতে উপস্থিত হয়ে শেখ হাসিনা মিয়ানমারের নাগরিকদের কি বার্তা দিলো ?
মিয়ানমারে যদি গণতন্ত্র ফিরে আসে, তবে এই বার্তা থেকে মিয়ানমারের ডেমোক্রেটিক লোক গুলো বাংলাদেশকে কিভাবে ট্রিট করবে ? কিভাবে
এই লজ্জা আমরা কোথায় রাখবো ? এদের কি আমরা বোঝাতে পারবো, এই সরকারের বাংলাদেশের মানুষকে রিপ্রেজেন্ট করেনা ? নাকি ওরা ভাববে, বাংলাদেশ একটা অপারচুনিস্ট সুযোগ নিলো।
সব চেয়ে ক্রিটিকাল সময়ে যে আপনার সাথে বেইমানি করে, আপনি কি কখনই তাকে বন্ধু হিসেবে মেনে নিবেন ?
এর পূর্বে গত সপ্তাহে শ্রীলঙ্কায় যুদ্ধাপরাধের বিচার বিষয়ক প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও চীন। ভারত বিরত ছিল।
বাংলাদেশের আওয়ামী এপোলজিস্ট রা কি দেখতে পারছেন, দেশ টাকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে কোন স্ট্যান্ডার্ডে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ?
আমাদের জনগণ এবং রাষ্ট্রকে আর কত নামাবে এই অবৈধ সরকার।