আসুন রং চিনি। সাদা কালো এবং গ্রে কালার ।

গতকাল রাতে আমার ভারতীয় ইন্টেলেকচুয়াল বন্ধু গরগের ওয়ালে গিয়েছিলাম, ওদের দেশে কি অবস্থা তা জানতে। গরগ চ্যাটারজি কোলকাতায় খুব একটা প্রভাবশালী না হলেও, বাংলাদেশ বামপন্থী বুদ্ধিজীবী মহলে বেশ সারা ফেলেছে। তাকে মোটামুটি বাংলাদেশ হিতৈষী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।সে প্রায় প্রতিবছর , লিট

বাংলাদেশ চিনের খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে গ্যাছে!

বাংলাদেশ চিনের খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে গ্যাছে, এবং ভারতকে ছেড়ে বাংলাদেশ চিনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে।  চীন বাংলাদেশে ১০ বিলিয়ন ডলার, ২০ বিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্ট করছে এমন ফেটিসাইজড ফ্যান্টাসি ছড়ানোটা আমাদের সোশাল মিডিয়ার স্টার আলোচকরা ছাড়তে পারতেছেন না। এর পেছনে আছে আরো কিছু স্টার

আমার তিনটা টেক এওয়ে

আমার তিনটা টেক এওয়ে ১। গল্প বললে এই  ভাবে  বলতে হয়। সিম্পলি ব্রিলিয়ানট স্টোরিটেলিং। বাংলাদেশে প্রকৃত যা ঘটছে এই গুলো রিয়াল টাইম বললে মাফিয়া সিনেমাকেও হার মানাবে। এবং আমি সব সময়েই আফসোস করেছি, আমাদের আর্টিস্ট  লেখক, গায়ক,  সিনেমা মেকাররা এই স্টোরিটা ক্যাপচার

শেখ হাসিনার সাম্রাজ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রযন্ত্র একটা রাষ্ট্র রাষ্ট্র এক্টিং করে যাচ্ছে

প্রথম আলো বেকিং পাওয়া এলিটরা,   রাষ্ট্রপতির কাছে নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ চেয়ে যে পত্র লিখেছেন সেটা নিয়ে কিছু কথা লিখেছিলাম। —– শেখ হাসিনার সাম্রাজ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রযন্ত্র  একটা রাষ্ট্র রাষ্ট্র এক্টিং করে যাচ্ছে। এলিটদের রাষ্ট্রপতির কাছে নির্বাচনী কমিশনারের পদত্যাগ চেয়ে পত্র দেওয়া হচ্ছে, 

বাঙালি জাতীয়তাবাদ, কালচারাল ফ্যাসিজম, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে শত্রু নিধন

ইদানীং একটা আলোচনা তৈরি হয়েছে বাঙালি জাতীয়তাবাদ, কালচারাল ফ্যাসিজম, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে শত্রু নিধন এই বয়ান গুলো সিপিবি এবং বামপন্থা এবং এমন কি প্রথম আলোর মিজানুর রহমানের মত কলামনিস্টরা তৈরি করেছে। এইটা সত্য কিন্তু পূর্ণ সত্য নয়। এই বয়ানের অনেক গুলো পার্ট

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক কালে, এলিটদের দুইটি গ্রুপের বিবৃতি নিয়ে বেশ আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে।

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক কালে, এলিটদের দুইটি গ্রুপের বিবৃতি নিয়ে বেশ আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে।একটি হচ্ছে আওয়ামী পন্থি এলিট, এবং অপরটি এলিট ক্রিয়েটর প্রথম আলো ব্যাকড এলিট। এই দুইটি গ্রুপের মধ্যে, যদি চারিত্রিক দৃঢ়তা, নিজের বিশ্বাসের প্রতি কনভিকশন এবং রাজনৈতিক চিন্তার সচ্ছতার কোন মানদণ্ড থাকে