শেখ হাসিনা কি জর্জ ওরওয়েল পড়েছেন

শেখ হাসিনা কি জর্জ অরয়েল পড়েছেন  ? আমি বলবো না, পড়েন নাই। আমি জানি আপনি কি বলবেন। আপনি বলবেন শেখ হাসিনা অরওয়েল পড়েছেন কারণ তিনি ডবল স্পিক বলতে পারেন ? কিন্তু আপনার সাথে আমি দ্বিমত করবো। আমি এমন কি প্রশ্ন করবো, ডবল

টিকা উৎপাদনের সক্ষমতা বাংলাদেশেরই ছিল

আমি কখনই ইতিহাস নিজে আগ্রহী ছিলাম না। বাংলাদেশের ১৯৭২ থেকে ৮১ পিড়িয়ডের খুঁটিনাটি নিয়ে সবাই যখন বিবিধ বিশ্লেষণ দেয়, আমি হা করে শুনতাম আর ভাবতাম- এই গুলো এতো ডিটেলে জেনে কি হবে ?এজ এ ম্যাটার অফ ফ্যাক্ট, আজকে থেকে পাঁচ বছর আগেও

আমাদের জনগণ এবং রাষ্ট্রকে আর কত নামাবে এই অবৈধ সরকার।

সামরিক বাহিনীর আর্মড ফোরসেস ডে পার্টিতে , বিশ্বের যে আটটি দেশ  লজ্জা জনক ভাবে উপস্থিত ছিল, বাংলাদেশ তার মধ্যে একটি। বিশ্বের জন্যে লজ্জা এই দেশ গুলো হচ্ছে, রাশিয়া,  চায়না, ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, লাওস, থাইল্যান্ড  এবং সকল দেশের রানী বাংলাদেশ। এই দেশ গুলোর 

তুহিন খানের এই আলাপ টা ইন্টেরেস্টিং

তুহিন খানের এই আলাপ টা   ইন্টেরেস্টিং। অনেক গুলো প্রশ্ন তিনি অবতারণা করেছেন। কিন্তু আমার কাছে এই আলাপটার প্রধান টেক এওয়ে হলো তিনি দেখাচ্ছেন, কিভাবে সাধারণ মুসল্লিদের নিজস্ব এজেন্সিতে সংগঠিত  বিক্ষোভে ছাত্র লীগ ও পুলিশের হামলাকে – হেফাজতের আন্দোলন হিসেবে স্টিগ্মাটাইজ করা

হেজেমনি আপনাকে ডিলিজটিমাইজ করার ক্ষমতা রাখে

হেজেমনিক পাওয়ারের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে, হেজেমনি আপনাকে ডিলিজটিমাইজ করার ক্ষমতা রাখে।  এবং নিজের অপকর্মকে নরমালাইজ করতে পারে। বাংলাদেশে সরকার পক্ষের যে হেজেমনিক পাওয়ার, সে তার বিপক্ষকে ডিলিটিমাইজ করতে তিনটি শক্তি ব্যবহার করে ১।  এ জামাত শিবিরের লোক। অথবা এর পেছনে জামাত

বাস্টারডাইজেশান অব বাংলাদেশ পলিটিক্স

শেখ হাসিনার মত করে, আর কোন শাসক সমাজকে এইভাবে করাপ্ট করেছে কিনা আমার জানা নাই । পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক নৃশংস শাসক এসেছে যারা লক্ষ লক্ষ নাগরিককে হত্যা করেছে। পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক শাসক এসেছে, যারা মিলিযন মিলিযন ডলার চুরি করেছে, পাচার করেছে। কিন্তু

ফ্যাসিজম তৈরি হয় যখন সোসাইটি ক্ষমতা শূন্য হয়

আসেন।  একটা ক্লাসিক এবং অনেক পুরাতন প্রোপাগান্ডা পয়েন্ট ডিল করি। আমার বন্ধু আনোয়ার উল্লাহ লিখেছেন যা অনেকেই বলে থাকেন। “সকল দ্বন্দ্ব ভুুলে একত্রিত হওয়া, যুথবদ্ধ হওয়া, সমাজের শকল শক্তিকে সম্মিলিত করা- এরূপ অ্যালায়েন্স বিল্ডিংয়ে আমি তখনি উদ্বুদ্ধ হবো, যদি আপনি আমাকে এনসিওর

আওয়ামী লীগ চাচ্ছে আপনি আওয়ামী ধর্মে কনভার্ট হন

বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক মুসলমান। এবং এই মুসলমানদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ কিছু হাইব্রিড বাঙালি ইসলামী ভ্যালু ধারণ করে। যেমন, ব্যক্তিগত জীবনে এদের সুদ খাইতে আপত্তি নাই, গীবত, অন্যের সম্পদ ছিনিয়ে নেওয়া এই ধরনের বেশ কিছু বিষয়ে ইনারা ইসলামী নিয়ম নীতি পরোয়া করেন না। কিন্তু

সরকার কেন এই ভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কেলে ডাটা ম্যানিপুলেশান করে প্রবৃদ্ধি বাড়িয়ে দেখায়?

বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদেরা করোনাকালের পরিষ্কার ডাটা জোচ্চুরি নিয়ে সচেতন হয়েছেন। ইদানিং তাদের অনেকের আর্টিকেলে তাদের বিস্ময় দেখি, যে সরকার আসলে কি কারনে এই প্রবৃদ্ধির ডাটা বাড়িয়ে দেখায় সেইটা তারা বুঝতে পারেন না। আসেন আমরা দেখি, সরকার কেন এই ভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কেলে ডাটা ম্যানিপুলেশান

বাংলাদেশে ৪০ বিলিয়ন ডলার চাইনিজ ইনভেস্টমেন্ট একটা একটা মিথ।

বাংলাদেশ সরকারের” পাবলিক বলদিকরন” প্রকল্পের সফলতার অন্যতম কারন বাংলাদেশের সাংবাদিকেরা এবং অত্যন্ত সিনিয়র সাংবাদিকের এবং প্রতিষ্ঠান গুলো ফ্যাক্ট এবং ফিকশন বা মিথের পার্থক্য করতে পারেনা। নাম ধরেই বলি যে, এই প্রবণতার মধ্যে আমাদের অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় মানবজমিনের মতিউর রহমান চৌধুরী, প্রথম আলোর মিজানুর