করোনাকালীন পরিসংখ্যান

covid-19 এ আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশের ৩০০ সংসদ সদস্যের মধ্যে ৪ জনের মৃত্যু ঘটেছে।

ফেসবুকে, আমার ৫০০০ বন্ধু। আমি নিত্য চার থেকে পাঁচজনের পরিবারের মৃত্যুর স্ট্যাটাস দেখি।

আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে দুইজনের   প্যারেন্টস মৃত্যুবরণ করেছে ।

একটি প্রফেশনাল সার্কেলে আমার ১০০ জন বন্ধুর মধ্যে ৫ জনের প্যারেন্টস এর মৃত্যু সংবাদ দেখেছি ভাইবার গ্রুপে।

সাংবাদিক এবং ডাক্তারদের মৃত্যুর হার এর হিসেবে ভারতের তুলনায় বাংলাদেশের মৃত্যুর পরিমাণ অনেক  বেশি।

কোভিদ ১৯  এর প্রভাবে একটা ভয়াবহ পরিমাণ মানুষের মৃত্যু ঘটেছে ঘটছে।

অন্যদিকে সরকার জানাচ্ছেন কভিডের প্রভাবে দিনে ৫০ থেকে ৬০ জন লোক মারা যাচ্ছে ।

অন্যদিকে লকডাউন ঘোষণা করা হচ্ছে ।

দৈনিক ৫০/৬০ জনের মৃত্যুর প্রেক্ষাপটে লকডাউন অধিকাংশ লোকের কাছে কোন যৌক্তিক মনে হবে না। ফলে অধিকাংশ মানুষ লকডাউনের নিয়ম নীতি মেনে চলবে না। ফলে লকডাউন এর কোন কার্যকরিতা আসবেনা কিন্তু, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার ফলে মানুষের দৈনন্দিন রুজি-রোজগার ও জীবনে ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসবে।

করোণাতে বাংলাদেশ প্রকৃত মৃত্যু সংখ্যাটিকে আড়াল করা হয়েছে।,হচ্ছে যার ফলে মানুষের ভেতরে কোন ধরনের ভয়, বা আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে না।

সরকারের প্রয়োজন করোণাতে প্রকৃত মৃত্যুর সংবাদটি প্রকাশ করা।।

জাতীয় পর্যায়ের মৃত্যুর সংবাদ গুলো দেখে নিজের এবং প্রয়োজনে প্রাণ রক্ষার্থে মানুষ নিজেই সচেতন হবে।

কোন লকডাউন এর প্রয়োজন হবে না ।

প্রকৃত মৃত্যুর ঘটনা প্রকাশ করুন। নো লকডাউন।নো।নো।নো।

Leave a Reply

Your email address will not be published.