আসেন। একটা ক্লাসিক এবং অনেক পুরাতন প্রোপাগান্ডা পয়েন্ট ডিল করি। আমার বন্ধু আনোয়ার উল্লাহ লিখেছেন যা অনেকেই বলে থাকেন। “সকল দ্বন্দ্ব ভুুলে একত্রিত হওয়া, যুথবদ্ধ হওয়া, সমাজের শকল শক্তিকে সম্মিলিত করা- এরূপ অ্যালায়েন্স বিল্ডিংয়ে আমি তখনি উদ্বুদ্ধ হবো, যদি আপনি আমাকে এনসিওর
মুশতাক আহমেদ কে যে নির্যাতন করা হয়েছিল, কিশোরের বয়ানে শোনার আগে কোন নিউজপেপারে ছাপা হয় নাই। আমি ভাবতেছিলাম কেন ছাপা হয় নাই ? কারণ এই বিষয়টা সাংবাদিকেরা জানতো। একজন সুপরিচিত এবং অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য সিনিয়ার সাংবাদিক আমাকে জানিয়েছিলেন, মুশতাকের পরিবার সাংবাদিকদের এইটা জানিয়েছে।
কিশোর এবং মুশতাকের উপরে যে ভয়াবহ নির্যাতন করা হয়েছে, তাকে প্রথম আলো কিভাবে হিউম্যানাইজ করেছে সেইটাকে সাংবাদিকতার ইতিহাসে একটা আর্ট পিস হিসেবে বাধিয়ে রাখা উচিত। কিশোরকে যখন বেধে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তখন, “ঠাট্টাচ্ছলে কার্টুনিস্ট কিশোর তখন জানতে চান, ‘আপনারা কারা? আমাকে কি
বাংলাদেশ চিনের খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে গ্যাছে, এবং ভারতকে ছেড়ে বাংলাদেশ চিনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। চীন বাংলাদেশে ১০ বিলিয়ন ডলার, ২০ বিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্ট করছে এমন ফেটিসাইজড ফ্যান্টাসি ছড়ানোটা আমাদের সোশাল মিডিয়ার স্টার আলোচকরা ছাড়তে পারতেছেন না। এর পেছনে আছে আরো কিছু স্টার
গত পরশু দিন বিবিসিতে একজন উইঘুর নারীর বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ইনভেস্টিগেটিভ রিপোর্ট হয়েছিল- এই নারী একটি চাইনিজ ক্যাম্পের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন সেখানে একটি রুম আছে যে রুমে নারীদেরকে আলাদা ভাবে নিয়ে যাওয়া হয় এবং চাইনিজ অফিসাররা তাদের ধর্ষণ করে। এবং বেছে
চমস্কির প্রধান যে কন্ট্রিবিউশান এবং এডওয়ার্ড হারমানের সাথে তার বিখ্যাত বই, Manufacturing Consent: The Political Economy of the Mass Media বইয়ে অনেক গুলো চমৎকার উদাহরণ আছে কিভাবে নিউ ইয়র্ক টাইমস বা ওয়াশিংটনের পোস্টের মত লিবারেল পত্রিকা গুলো এমন ভাবে তাদের ডিবেট কে
এমন মজার টাইমে ফেসবুক বন্ধ রাখলে গুনাহ হবে। আমার বই আবার গোল্লায় যাক। কাল জাতিসংঘ যে প্রতিবাদ লিপি পাঠাইছে সেইটা এখন পর্যন্ত দেওয়া সব চেয়ে বড় থাপ্পড়। এইটার থেকে আপনি বুঝতে পারবেন এদের দৌড়। একটা মিথ্যা ঢাকতে, আরেকটা মিথ্যা তারপরে সেইটাতেও ধরা।
বাংলাদেশ আর্মি সবসময় ভাড়া খেটেছে- ইউএন মিশনে গিয়ে জাতিসংঘের ভাড়া খেটেছে, ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রশাসনের জন্য ভাড়া খেটেছে, জেনারেলদের রাজনৈতিক বাসনা চরিতার্থ করতে তাদের ভাড়া খেটেছে- আই হোপ রাব, ডিজিএফআই, বা অন্যান্য সিক্রেট এজেন্সি কাজ করা
আমার তিনটা টেক এওয়ে ১। গল্প বললে এই ভাবে বলতে হয়। সিম্পলি ব্রিলিয়ানট স্টোরিটেলিং। বাংলাদেশে প্রকৃত যা ঘটছে এই গুলো রিয়াল টাইম বললে মাফিয়া সিনেমাকেও হার মানাবে। এবং আমি সব সময়েই আফসোস করেছি, আমাদের আর্টিস্ট লেখক, গায়ক, সিনেমা মেকাররা এই স্টোরিটা ক্যাপচার
আমি ১০০ টাকা বাজি ধরে বলতে পারি, আওয়ামী দের আর্গুমেন্টটা কি হবে। সূরিয়াল কমেডি হইলো আমার এই স্ট্যাটাস টাই হয়তো তারা কপি করে শেয়ার করবে। ´’দক্ষিণ গোলার্ধের পোস্ট কলোনিয়াল রাষ্ট্র গুলোতে মাফিয়া তন্ত্রের হাতে জনগণের জিম্মি হওয়াটা নতুন কিছু নয়। উন্নয়নের প্রাথমিক