নৈতিকতাবাদির চিন্তা পদ্ধতি দিনে দিনে আমার কাছে সমস্যাপূর্ণ মনে হচ্ছে। এবং তাদেরকে দিন দিন আমি সন্দেহের চোখে দেখি। নৈতিকতা বাদি কারা ? নৈতিকতাবাদিরা হচ্ছে সেই গ্রুপ যারা সকল প্রশ্নের নৈতিক ভিত্তি টাকে খোজ করে। সেই খোজের ভিত্তিতে সমাজে ভালো খারাপ নির্ধারণ করে।
গত পরশু দিন বিবিসিতে একজন উইঘুর নারীর বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ইনভেস্টিগেটিভ রিপোর্ট হয়েছিল- এই নারী একটি চাইনিজ ক্যাম্পের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন সেখানে একটি রুম আছে যে রুমে নারীদেরকে আলাদা ভাবে নিয়ে যাওয়া হয় এবং চাইনিজ অফিসাররা তাদের ধর্ষণ করে। এবং বেছে
চমস্কির প্রধান যে কন্ট্রিবিউশান এবং এডওয়ার্ড হারমানের সাথে তার বিখ্যাত বই, Manufacturing Consent: The Political Economy of the Mass Media বইয়ে অনেক গুলো চমৎকার উদাহরণ আছে কিভাবে নিউ ইয়র্ক টাইমস বা ওয়াশিংটনের পোস্টের মত লিবারেল পত্রিকা গুলো এমন ভাবে তাদের ডিবেট কে
এমন মজার টাইমে ফেসবুক বন্ধ রাখলে গুনাহ হবে। আমার বই আবার গোল্লায় যাক। কাল জাতিসংঘ যে প্রতিবাদ লিপি পাঠাইছে সেইটা এখন পর্যন্ত দেওয়া সব চেয়ে বড় থাপ্পড়। এইটার থেকে আপনি বুঝতে পারবেন এদের দৌড়। একটা মিথ্যা ঢাকতে, আরেকটা মিথ্যা তারপরে সেইটাতেও ধরা।
নৈতিকতাবাদির চিন্তা পদ্ধতি দিনে দিনে আমার কাছে সমস্যাপূর্ণ মনে হচ্ছে। এবং তাদেরকে দিন দিন আমি সন্দেহের চোখে দেখি। নৈতিকতা বাদি কারা ? নৈতিকতাবাদিরা হচ্ছে সেই গ্রুপ যারা সকল প্রশ্নের নৈতিক ভিত্তি টাকে খোজ করে। সেই খোজের ভিত্তিতে সমাজে ভালো খারাপ নির্ধারণ করে।
Imtiaz Mirza ভাইয়ের শেয়ার করা এই ছবিটা আমি প্রব্লেমেটিক মনে করি। এইটা একটা সোশালিস্ট ট্রোপ। আইডেন্টিটি প্রশ্নকে রাজনীতিতে ইরেলেভেন্ট বানানোর জন্যে বিগত কয়েক দশকে অনেক প্রপাগান্ডা হয়েছে। বরং দেখা গ্যাছে, সব কিছু হারিয়ে মানুষ শেষ পর্যন্ত তার আইডেন্টিটি ধরে রেখেছে। এইটাই যারা
ফ্যাসিবাদের কাল বুদ্ধিব্রিত্তিক অচলায়তন কাটিয়ে ওঠার শ্রেষ্ঠ সময়। বাংলাদেশের চিন্তা চর্চার মান এবং সেই চর্চার প্রশ্ন গুলোতে জন মানুষের বাস্তবতার উপস্থিতি হতাশা জনক ছিল। কিন্তু এই বছরের বই মেলায় পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, আমাদের ফাইট ব্যাক শুরু হয়েছে। এবং এর জন্যে আওয়ামী লীগের