করোনা নিয়ে আমি তেমন কিছু না বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। তার দুইটা কারন, প্রথমটা ব্যক্তিগত। লকডাউনের সময়ে পরিবার নিয়ে আইসোলেশানের কালে করোনা নিয়ে আমার ইন্টেন্স স্টাডি এবং রিসার্চ আমার মেন্টাল ওয়েল বিইং ইম্প্যাক্ট করেছে মনে হয়েছে। এবং আমার অন্য সকল কাজ থেমে গিয়েছিল,
আওয়ামী লীগের নেতারা যে শাহেদ, পাপিয়া, পাপলু, বা জিকে শামিমদের অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত করেন, সেই বক্তব্যটিকে আমি সমর্থন করি। এর একটি তাত্ত্বিক ভিত্তি আছে। ফরাসি সোশিয়লোজিস্ট অলিভার রয় আইসিসের সদস্যদের পরিচয় ব্যাখ্যা করে বলেছিলেন, রেডিক্যাল ইসলামিস্টরা আইসিস তৈরি করেনি, বরং সারা দুনিয়ার
একটা ভিডিও দেখলাম।৭/৮ জন পুলিশ লকডাউনে একজন মধ্যবয়সী ডাক্তার ভদ্রমহিলার গাড়ি আটকেছে। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন, ডাক্তারদের হেনস্থা না করার জন্য পুলিশের সাথে বিতর্ক করছেন।পুরো ভিডিওটা দেখে আমি আবুল হয়ে গেছি।কারণ আমি বুঝতে পারতেছি না এখানে কাকে সঠিক বলবো, কাকে ভুল বলব-
ফ্যাসিবাদের কাল বুদ্ধিব্রিত্তিক অচলায়তন কাটিয়ে ওঠার শ্রেষ্ঠ সময়। বাংলাদেশের চিন্তা চর্চার মান এবং সেই চর্চার প্রশ্ন গুলোতে জন মানুষের বাস্তবতার উপস্থিতি হতাশা জনক ছিল। কিন্তু এই বছরের বই মেলায় পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, আমাদের ফাইট ব্যাক শুরু হয়েছে। এবং এর জন্যে আওয়ামী লীগের
গত দুই বছরে ধরে সিরিয়ায় যে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ চলছে তার এক পক্ষে আছে, সিরিয়ার বিগত ৪০ বছরের ধরে শাসনকারী আলাওয়াইটস গোত্রের নেতৃত্বে বাথ পার্টি এবং তাদের সমমনারা , অন্য দিকে আছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা, যাদের মধ্যে রয়েছে সিরিয়ার ৬০% জনগোষ্ঠীর সুন্নি জনগোষ্ঠী এবং
২০০৯ সালের কোন একটা দিনে নতুন চাকরিতে যাবার পথে একটা সিগারেট কিনতে নামি। সিগারেট কেনার টাকা টা দিতে গিয়ে, সিগারেট বিক্রেতা কে দেখে হটাত আমার কন্ঠ স্তব্ধ হয়ে আসে। রাস্তার ধরে ছোট্ট একটা স্টল অপর পাড়ে শ্মশ্রুমণ্ডিত একটা প্রৌঢ় । প্রায় ১৫ বছর আগে, এই
আজকে থেকে ৮/১০ বছর আগে, একটা আলোচনা খুব গুরুত্ব পাইছিলো, সেইটা হইলো ডিজিটাল ডিভাইড। আমরা উন্নয়নশীল এবং তৃতীয় বিশ্বের নাগরিকেরা, বলাবলি শুরু করছিলাম। ইনফরমেশান টেকনোলজি তে কোটি কোটি ডলার ইনভেস্টমেন্ট করে, সব টেকনলজিকাল সুবিধা গুলো পেয়ে যাচ্ছে পশ্চিমের লোক আর দেশের কিছু
একটা প্রেশার কুকারের সব সাইড বন্ধ করে দিয়ে, আপনি যদি সেইটায় ক্রমাগত হিট দিতে থাকেন, তো কুকার এর ভেতরের জিনিষ গুলো ক্রমাগত ফুটতে থাকবে। ফুটতে ফুটতে এক পর্যায়ে সেইটা প্রচন্ড ভাবে বিস্ফোরিত হবে। এমনকি বারস্ট করার আগে সে যদি, কোন একটা ফুটো পায়, সেই
Relatives of Mohammed Abdullah cry as they gather around his coffin in Savar, Bangladesh AP গত ৪২ বছরে জাতি হিসেবে, রাজনীতিবিদ আর টাকা ওয়ালাদের ফেলে দেওয়া উচ্ছিষ্ট কামড়া–কামড়ি করতে করতে যখন আমরা একজন আরেক জনের পিঠে ছুরি মারতাছি তখন কোরিয়া, জাপান, ইউরোপ,
বিশ্বব্যাপী ক্যাপিটালিজম এর সাফল্যের প্রধান কারণ হচ্ছে ক্যাপিটালিজম মানুষের লোভ কে প্রমোট করে। এবং ঐ লোভটাকেই একটা প্রয়োজনীয় শক্তি হিসেবে দেখায় এবং ঐটাকে আপনার অর্ন্তনিহিত, বৈশিষ্ট্য বলে স্বীকৃতি দেয়। সংবিধানে যাই লেখা থাকুক, আমরা আগা, পাশ তলা পুঁজিবাদ- নগ্ন কদর্য আভরণহীন, ক্ষুধার্ত নেকড়ের দলের