কিশোর এবং মুশতাকের উপরে যে ভয়াবহ নির্যাতন করা হয়েছে, তাকে প্রথম আলো কিভাবে হিউম্যানাইজ করেছে সেইটাকে সাংবাদিকতার ইতিহাসে একটা আর্ট পিস হিসেবে বাধিয়ে রাখা উচিত। কিশোরকে যখন বেধে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তখন, “ঠাট্টাচ্ছলে কার্টুনিস্ট কিশোর তখন জানতে চান, ‘আপনারা কারা? আমাকে কি
ভারতকে আমি বাংলাদশ থেকে অনেক আগানো দেশ মনে করি। ২০১৫তে আমি চার মাস, ষ্ট্যাণ্ডার্ড চারটারড ব্যাংকের একটা প্রজেক্টেচেন্নাই এ ছিলাম। আমার মনে হয়েছে, ভারত ডেভেলপ দেশ হওয়ার পথে দ্রুতই আগাচ্ছে।ওয়েস্টের সাথে প্রকৃত ডেভেলপিং দেশের পার্থক্য হচ্ছে, ডেভেলপিং দেশে নিম্ন বিত্তদের বড় একটা
কভিডের সব চেয়ে ভয়ঙ্কর প্রভাবটি বের করে নিয়ে আসে গবেষণা সংস্থা সানেম। সাউথ এশিয়ান নেটওয়ারক অন ইকনমিক মডেলিং ২০১৬ সালের খানা জরিপের ৪৬,০০০ পরিবারের উপরে একটি জরীপ পরিচলনা করে। এই জরীপ অনুসারে অর্থবছর নভেম্বার-ডিসেম্বার ২০২০ এ দারিদ্রের হার ৪০.৮৯% এ উঠে আসে।
হেফাজত কে আমি সাম্প্রদায়িক শক্তি বলে মনে করি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকেও আমার প্রচণ্ড সাম্প্রদায়িক শক্তি মনে হয়। মারক্সিস্ট বামপন্থিরা শ্রেণী হীন সমাজের কথা বললেও, ধর্ম প্রশ্নে প্রচণ্ড সাম্প্রদায়িক। বিএনপির মধ্যেও আমি বিভিন্ন রকম সাম্প্রদায়িকতা দেখি। কিন্তু সাম্প্রদায়িকতাকে ইটসেলফ আমি কোন সমস্যা হিসেবে
মুশতাক আহমেদ কে যে নির্যাতন করা হয়েছিল, কিশোরের বয়ানে শোনার আগে কোন নিউজপেপারে ছাপা হয় নাই। আমি ভাবতেছিলাম কেন ছাপা হয় নাই ? কারণ এই বিষয়টা সাংবাদিকেরা জানতো। একজন সুপরিচিত এবং অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য সিনিয়ার সাংবাদিক আমাকে জানিয়েছিলেন, মুশতাকের পরিবার সাংবাদিকদের এইটা জানিয়েছে।
কিশোর এবং মুশতাকের উপরে যে ভয়াবহ নির্যাতন করা হয়েছে, তাকে প্রথম আলো কিভাবে হিউম্যানাইজ করেছে সেইটাকে সাংবাদিকতার ইতিহাসে একটা আর্ট পিস হিসেবে বাধিয়ে রাখা উচিত। কিশোরকে যখন বেধে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তখন, “ঠাট্টাচ্ছলে কার্টুনিস্ট কিশোর তখন জানতে চান, ‘আপনারা কারা? আমাকে কি
নৈতিকতাবাদির চিন্তা পদ্ধতি দিনে দিনে আমার কাছে সমস্যাপূর্ণ মনে হচ্ছে। এবং তাদেরকে দিন দিন আমি সন্দেহের চোখে দেখি। নৈতিকতা বাদি কারা ? নৈতিকতাবাদিরা হচ্ছে সেই গ্রুপ যারা সকল প্রশ্নের নৈতিক ভিত্তি টাকে খোজ করে। সেই খোজের ভিত্তিতে সমাজে ভালো খারাপ নির্ধারণ করে।
পরশু রাতে প্রথম আলোর একটা নিউজ পড়ে ভয়াবহ বিষণ্ণ হয়ে ঘুমাতে গিয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল, হয়তো ঘুম থেকে উঠে দেখবো নিউজটা ভাইরাল হয়ে গ্যাছে। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে ফেসবুকে লগ ইন করে দেখলাম না কোন আলোচনা নেই। এমন কি প্রথম আলোর প্রথম
আবরার ফাহাদ হত্যার পরে, বুয়েটের ছাত্র রাজনীতি নিয়ে বুয়েটের একজন প্রাক্তন ছাত্র আমাকে খুব ইন্টারেস্টিং একটা অব্জারভেশান দিয়েছিল। আমার বন্ধুটা একটি বামপন্থি দলের প্রাক্তন নেতা । তার অব্জারভেশানটা ছিল, বুয়েটে তার ছাত্রত্বকালীন পুরো পিরিয়ডে ছাত্রলীগ, ছাত্র দলের মধ্যে মধ্যে হল দখল, আধিপত্য,
দিন-কয়েক আগে একজন ছোট ভাইয়ের সাথে হঠাৎ পথে দেখা। আমি জানি যে ভাইটা একটা কারনে খুবই সিরিয়াস ঝামেলার মধ্যে আছে। তাকে দেখলাম প্রচণ্ড খুশী। এবং আমাকে দেখে তার মুখ চোখ ঝলমল করে উঠলো “ভাইয়া একটা খুশির খবর আছে।” তার মুখের এতো খুশী
সাবেক এসপি আল্লাহ বক্স , মেজর সিনহার হত্যার পরে ওসি প্রদীপকে আইনি পরামর্শ দিতে গিয়ে যে বলেছিল, অবসরপ্রাপ্ত (মারলে) এত ডরের কী আছে? – সেইটাই হচ্ছে আসল টকিং। আল্লাহ বক্সের এই বক্তব্যের মধ্যে যে সারকথা আছে, তা এই রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের জন্যে