পদ্মা সেতুর ফলে, ১%, ২% জিডিপি বৃদ্ধি পাবার আশাবাদ ভেজাস্বপ্ন

পদ্মা সেতুর ফলে, ১%, ২% জিডিপি বৃদ্ধি পাবে আশাবাদকে ভেজাস্বপ্ন বলার কারনে- আমার অর্থনীতিবিদ বন্ধুরা বেশ কিছু ভালো রেস্পন্স দিয়েছেন। সেই গুলো একটা প্রত্যুত্তর দাবী রাখে । আমার বন্ধুদের সবার বক্তব্য সামারি করলে, তিনটা মূল আরগুমেন্ট পাই। ১। আমি অপরচুনিটি কষ্ট বিষয়টাই

যে কোন এলাকায় শিল্পায়ন হবে কি হবেনা। সেইটা রাষ্ট্রের কম্পিটিটিভ এডভান্টেজ থিওরির মত এলাকা ভিত্তিক কম্পিটিটিভ এডভান্টেজ থিয়োরি প্রযোজ্য।

শিল্পায়ন আরগুমেন্ট টা খুব ইন্টেরেস্টিং, উনারা বলতে চাচ্ছেন পদ্মা সেতু হলে সেখানে ম্যান, ম্যাটেরিয়াল এবং মেশিনারি এবং উৎপাদিত পন্য ট্রান্সপোর্ট সহজ হবে, ফলে, শিল্পায়ন হবে। এবং এর ভিত্তিতে জিডিপিতে ১% থেকে ২% মানে, প্রায় ৩.৫ লক্ষ কোটি টাকা থেকে ৭ লক্ষ কোটি

নৈতিকতাবাদির চিন্তা পদ্ধতি

নৈতিকতাবাদির চিন্তা পদ্ধতি দিনে দিনে আমার কাছে সমস্যাপূর্ণ মনে হচ্ছে। এবং তাদেরকে দিন দিন আমি সন্দেহের চোখে দেখি। নৈতিকতা বাদি কারা ? নৈতিকতাবাদিরা হচ্ছে সেই গ্রুপ যারা  সকল প্রশ্নের নৈতিক ভিত্তি টাকে খোজ করে। সেই খোজের ভিত্তিতে সমাজে ভালো খারাপ নির্ধারণ করে।

এই দেশের ইতিহাসের সব চেয়ে খরুচে প্রকল্পে কেন আমরা আন কম্পিটিভ ভাবে টেন্ডারিং করলাম ?

শেখ হাসিনা যদি তার শাসনামলের কোন সিদ্ধান্তের জন্যে ধন্যবাদ ডিজারভ করেন, তবে সেইটা পদ্মা সেতুর জন্যে এবং সেই ধন্যবাদ তাকে দিতেই হবে। এবং আমি দেবো। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এখন কেন ? পদ্মা সেতুর তো মাত্র স্পান লাগানো কমপ্লিট হলো, মূল সেতুর কাজ

আওয়ামী লীগ চাচ্ছে আপনি আওয়ামী ধর্মে কনভার্ট হন

বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক মুসলমান। এবং এই মুসলমানদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ কিছু হাইব্রিড বাঙালি ইসলামী ভ্যালু ধারণ করে। যেমন, ব্যক্তিগত জীবনে এদের সুদ খাইতে আপত্তি নাই, গীবত, অন্যের সম্পদ ছিনিয়ে নেওয়া এই ধরনের বেশ কিছু বিষয়ে ইনারা ইসলামী নিয়ম নীতি পরোয়া করেন না। কিন্তু

আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, ফ্রান্সের রানি ম্যারি এন্টিয়নেটের ওরা সবাই কেক খায় না কেন দাবী, বাংলাদেশ সরকারের উন্নয়নের বড়াই এর চেয়ে কম নিষ্ঠুর ছিল।

পরশু রাতে প্রথম আলোর একটা নিউজ পড়ে ভয়াবহ বিষণ্ণ হয়ে ঘুমাতে গিয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল, হয়তো ঘুম থেকে উঠে দেখবো নিউজটা ভাইরাল হয়ে গ্যাছে। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে ফেসবুকে লগ ইন করে দেখলাম না কোন আলোচনা নেই। এমন কি প্রথম আলোর প্রথম

২০১৪ সালের পরে বাংলাদেশের অধিকাংশ ধর্ষণ মূলত রাজনৈতিক।

আবরার ফাহাদ হত্যার পরে, বুয়েটের ছাত্র রাজনীতি নিয়ে বুয়েটের একজন প্রাক্তন ছাত্র আমাকে খুব ইন্টারেস্টিং একটা অব্জারভেশান দিয়েছিল। আমার বন্ধুটা একটি বামপন্থি দলের প্রাক্তন নেতা । তার অব্জারভেশানটা ছিল, বুয়েটে তার ছাত্রত্বকালীন পুরো পিরিয়ডে ছাত্রলীগ, ছাত্র দলের মধ্যে মধ্যে হল দখল, আধিপত্য,

অর্থনীতি বিদ্যা এবং অর্থনীতিবিদদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা দিনে দিনে কমে আসতেছে

অর্থনীতি বিদ্যা এবং অর্থনীতিবিদদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা দিনে দিনে কমে আসতেছে। বিশেষত করোনা ভাইরাসের ফলে সৃষ্ট অর্থনৈতিক বিপর্যয়য়ে তাদের এনালিসিস এবং সমাধান গুলো দেখে আমার শ্রদ্ধা শূন্যের কোঠায় চলে গ্যাছে। অর্থনীতিবিদদের এখন আমি বলি এগ্রেগেটর বা গড়কারি বিশেষজ্ঞ এবং অর্থনীতিকে এখন ডাকি

“এই মাগীর ফাঁসিটা তাড়াতাড়ি দেওয়া হউক””আইনজীবীকে ফাঁসি দেয়া হোক। ওর দোন। অণ্ডকোষ চেপে মারা হোক।”

দিন-কয়েক আগে একজন ছোট ভাইয়ের সাথে হঠাৎ পথে দেখা। আমি জানি যে ভাইটা একটা কারনে খুবই সিরিয়াস ঝামেলার মধ্যে আছে। তাকে দেখলাম প্রচণ্ড খুশী। এবং আমাকে দেখে তার মুখ চোখ ঝলমল করে উঠলো “ভাইয়া একটা খুশির খবর আছে।” তার মুখের এতো খুশী

আল্লামা শফিকে নিয়ে শ্রদ্ধেয় ফরহাদ মজহারের মুল্যায়ন নিয়ে কিছু কথা।

হেফাজতে ইসলামির আমির শাহ আহমদ শফীর আল্লামা শফীর মৃত্যুকে হত্যা বলে অভিহিত করে প্রাতিষ্ঠানিক ঘৃণাজিবিরা তার হত্যার বিচার চাইতেছেন, সেকুলার ঘরানার মাফিয়া পরিচালিত মিডিয়াতে হেডলাইন হচ্ছে, নিভে গ্যাছে অসাম্প্রদায়িকতার বাতিঘর , র‍্যাবের ডিজি শোক-বানি দিয়েছেন, অন্যায় ও অসত্যের বিরুদ্ধে তার আপসহীন ভূমিকা

1 4 5 6 7 8 9