নামাজ পড়ার সময়ে , গ্যাস লাইন বা এসি বিস্ফোরণে মারা গেলে মন্ত্রী আপনাকে জানেবে আপনি একটা অবৈধ মসজিদে নামাজ পড়ছিলেন। কিন্তু বৈধ সেই মন্ত্রী যে বিনা ভোটে রাষ্ট্রের ক্ষমতা দখল করে আপনাকে শাসন করে। বাস স্টপে অপেক্ষায় থাকার সময় বাসের চাপায় পিষ্ঠ
বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদেরা করোনাকালের পরিষ্কার ডাটা জোচ্চুরি নিয়ে সচেতন হয়েছেন। ইদানিং তাদের অনেকের আর্টিকেলে তাদের বিস্ময় দেখি, যে সরকার আসলে কি কারনে এই প্রবৃদ্ধির ডাটা বাড়িয়ে দেখায় সেইটা তারা বুঝতে পারেন না। আসেন আমরা দেখি, সরকার কেন এই ভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কেলে ডাটা ম্যানিপুলেশান
বাংলাদেশ সরকারের” পাবলিক বলদিকরন” প্রকল্পের সফলতার অন্যতম কারন বাংলাদেশের সাংবাদিকেরা এবং অত্যন্ত সিনিয়র সাংবাদিকের এবং প্রতিষ্ঠান গুলো ফ্যাক্ট এবং ফিকশন বা মিথের পার্থক্য করতে পারেনা। নাম ধরেই বলি যে, এই প্রবণতার মধ্যে আমাদের অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় মানবজমিনের মতিউর রহমান চৌধুরী, প্রথম আলোর মিজানুর
সাবেক এসপি আল্লাহ বক্স , মেজর সিনহার হত্যার পরে ওসি প্রদীপকে আইনি পরামর্শ দিতে গিয়ে যে বলেছিল, অবসরপ্রাপ্ত (মারলে) এত ডরের কী আছে? – সেইটাই হচ্ছে আসল টকিং। আল্লাহ বক্সের এই বক্তব্যের মধ্যে যে সারকথা আছে, তা এই রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের জন্যে
বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে হত্যার মর্মান্তিক ঘটনাটিকে এক জায়গায় রেখে, ৭৫ এবং ৭৫ পরবর্তী শাসনামলের অবজেক্টিভ মুল্যায়নের প্রয়োজন আছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা। ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত বিশ্ব এবং স্থানীয় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তিনি সমাজতন্ত্রের দিকে ঝুকেছিলেন। সেই সময়ের সমাজতান্ত্রিক রাজনীতি নিয়ে বিগত
Imtiaz Mirza ভাইয়ের শেয়ার করা এই ছবিটা আমি প্রব্লেমেটিক মনে করি। এইটা একটা সোশালিস্ট ট্রোপ। আইডেন্টিটি প্রশ্নকে রাজনীতিতে ইরেলেভেন্ট বানানোর জন্যে বিগত কয়েক দশকে অনেক প্রপাগান্ডা হয়েছে। বরং দেখা গ্যাছে, সব কিছু হারিয়ে মানুষ শেষ পর্যন্ত তার আইডেন্টিটি ধরে রেখেছে। এইটাই যারা
বাংলাদেশে এখন আওয়ামী লীগ, পুলিশ ও র্যাবের হাতে যে পরিমাণ নাগরিক হত্যা এবং গুম হচ্ছে সেই হিসেবে পুলিশের হাতে প্রাক্তন সেনা অফিসার মেজর রাশেদের হত্যা কোন স্টাটিস্টিকালি এনামলি নয় বরং খুব হাই প্রবেবিলিটি একটি ঘটনা । বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অনেক সদস্য বিগত কয়েক
তরুন ,নবীন এই শব্দ গুলোরে কুষ্ঠরোগের মতো এভয়েড করা দরকার। এই শব্দ গুলোর মধ্যে একটা আদারাইজেশান আছে, যে তুমি ছোট, তুমি পারবানা, তোমার যথেষ্ট ম্যাচিউরিটি নাই, তুমি ফিট না- ইত্যাদি। এডওয়ার্ড সাইদ ওরিয়েন্টালিজমে দেখাইছিল, কিভাবে প্রাচ্যের মানুষকে একটা নির্দিষ্ট ভাবে রিপ্রেজেন্ট করার
আমি দুঃখিত যে , পারুল আপার রেফারেন্সে পাওয়া হেলাল মহিউদ্দিন ভাইয়ের, রাষ্ট্র-ভাবনায় তীব্রতম গলদ নামের তিন পর্বের এই আলোচনাটি নিয়ে চুপ করে থাকার ক্ষমতা আল্লাহ আমাকে দেয় নাই- যতই আমি সোশাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকতে চাই। লেখা টা ভালো লেগেছে কারন, এই
বিগত কয়েক বছরের খারাপ কয়েকটা জিনিষের মধ্যে একটা হচ্ছে, মানুষের মধ্যে ভয় এবং অতিরিক্ত রেস্পেক্ট ঢুকিয়ে দেয়া।এর মধ্যে একটা হচ্ছে, স্যার ডাকা। শুরু টা দেখেছিলাম, হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে । নতুন একটা প্রজন্মের মধ্যে নতুন একটা ট্রেন্ড দেখছি , উনাকে সবাই স্যার ডাকা