ফ্যাসিস্টের সেকেন্ড লাস্ট যুক্তি হইলো, আমার উপরে ভায়োলেন্স করা হয়েছিল। তাই আমি ভায়োলেন্স করি। লাস্ট যুক্তি হলো, আমি যদি ক্ষমতা ছাড়ি। আমার উপরে ভায়োলেন্স করা হবে, তাই আমি ভায়োলেন্স করে ক্ষমতা ধরে রাখি। ইউ সি, ফ্যাসিস্টের শেষ দুইটা যুক্তিই আপনি জানেন তাহলে
কিছু মনে করবেন না।আসলেই এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সামর্থ্য নাই ভারতকে অক্সিজেন দিয়ে সাহায্য করার। বড় কোন ধরনের মেডিকেল সাহায্য দেওয়ার ক্যাপাসিটি ও বাংলাদেশের এই মুহূর্তে নাই।সোশ্যাল মিডিয়াতে আমি আপনি যেসব কথা বলি, তাতে আসলে সরকারের কিছুই ছিড়ে না।ফলে ভারতকে সাহায্য দেওয়া হবে
ঘনটা খানেক আগে, আইসিসিডিআরবি এই ছবিটি শেয়ার করেছে। এইটা প্রচণ্ড ডিপ্রেসিং একটা নিউজ। আইসিসিডিএরবি জানিয়েছে এই মুহূর্তে বাংলাদেশের ৮১.৩% রোগীর মধ্যে সাউথ আফ্রিকান ভারিয়েন্ট B.1.351 পাওয়া গ্যাছে। আইসিসিডিআরবির প্রকাশিত এই চিত্রে দেখতে পাচ্ছেন, এই ভারিয়েন্ট টা কিভাবে মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যে
covid-19 এ আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশের ৩০০ সংসদ সদস্যের মধ্যে ৪ জনের মৃত্যু ঘটেছে। ফেসবুকে, আমার ৫০০০ বন্ধু। আমি নিত্য চার থেকে পাঁচজনের পরিবারের মৃত্যুর স্ট্যাটাস দেখি। আমার স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে দুইজনের প্যারেন্টস মৃত্যুবরণ করেছে । একটি প্রফেশনাল সার্কেলে আমার ১০০ জন
আবার পাখির মত মানুষ মারা শুরু হয়েছে। পত্রিকা গুলো সরকারি প্রেসনোটের বেশী ভূমিকা রাখছেনা। এই রাষ্ট্রে ঢাকা ইউনিভারসিটির পোলাপান আন্দোলন করতে পারবে, বামপন্থিরা আন্দোলন করতে পারবে, ক্ষেত্র বিশেষে বিএনপিও পারবে। কিন্তু মোল্লারা পারবেনা। মোল্লারা আন্দোলন করলেই, তাদের গুলি করে মারা জায়েজ। কারণ
ফ্যাসিস্টের সেকেন্ড লাস্ট যুক্তি হইলো, আমার উপরে ভায়োলেন্স করা হয়েছিল। তাই আমি ভায়োলেন্স করি। লাস্ট যুক্তি হলো, আমি যদি ক্ষমতা ছাড়ি। আমার উপরে ভায়োলেন্স করা হবে, তাই আমি ভায়োলেন্স করে ক্ষমতা ধরে রাখি। ইউ সি, ফ্যাসিস্টের শেষ দুইটা যুক্তিই আপনি জানেন তাহলে
নামাজ পড়ার সময়ে , গ্যাস লাইন বা এসি বিস্ফোরণে মারা গেলে মন্ত্রী আপনাকে জানেবে আপনি একটা অবৈধ মসজিদে নামাজ পড়ছিলেন। কিন্তু বৈধ সেই মন্ত্রী যে বিনা ভোটে রাষ্ট্রের ক্ষমতা দখল করে আপনাকে শাসন করে। বাস স্টপে অপেক্ষায় থাকার সময় বাসের চাপায় পিষ্ঠ
বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে হত্যার মর্মান্তিক ঘটনাটিকে এক জায়গায় রেখে, ৭৫ এবং ৭৫ পরবর্তী শাসনামলের অবজেক্টিভ মুল্যায়নের প্রয়োজন আছে। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা। ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত বিশ্ব এবং স্থানীয় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তিনি সমাজতন্ত্রের দিকে ঝুকেছিলেন। সেই সময়ের সমাজতান্ত্রিক রাজনীতি নিয়ে বিগত
বাংলাদেশে এখন আওয়ামী লীগ, পুলিশ ও র্যাবের হাতে যে পরিমাণ নাগরিক হত্যা এবং গুম হচ্ছে সেই হিসেবে পুলিশের হাতে প্রাক্তন সেনা অফিসার মেজর রাশেদের হত্যা কোন স্টাটিস্টিকালি এনামলি নয় বরং খুব হাই প্রবেবিলিটি একটি ঘটনা । বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অনেক সদস্য বিগত কয়েক
বিগত কয়েক বছরের খারাপ কয়েকটা জিনিষের মধ্যে একটা হচ্ছে, মানুষের মধ্যে ভয় এবং অতিরিক্ত রেস্পেক্ট ঢুকিয়ে দেয়া।এর মধ্যে একটা হচ্ছে, স্যার ডাকা। শুরু টা দেখেছিলাম, হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে । নতুন একটা প্রজন্মের মধ্যে নতুন একটা ট্রেন্ড দেখছি , উনাকে সবাই স্যার ডাকা
করোনা নিয়ে আমি তেমন কিছু না বলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। তার দুইটা কারন, প্রথমটা ব্যক্তিগত। লকডাউনের সময়ে পরিবার নিয়ে আইসোলেশানের কালে করোনা নিয়ে আমার ইন্টেন্স স্টাডি এবং রিসার্চ আমার মেন্টাল ওয়েল বিইং ইম্প্যাক্ট করেছে মনে হয়েছে। এবং আমার অন্য সকল কাজ থেমে গিয়েছিল,